অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম।
এই আলোচনা সভা এবং দোয়া মাহফিলে বক্তব্য রাখেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী মেশকাতুল ইসলাম, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আব্দুল্লাহ আল কাফী, উপজেলা প্রকৌশলী জহির মেহেদী হাসান, মিরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ মমিনুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার টিপু সুলতান, পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুর রশিদ, উপজেলা জামায়াতের আমীর রেজাউল করিম, পৌর বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম আলী, উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান মাহফুজ, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, মিরপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি মারফত আফ্রিদী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত একাধিক ব্যক্তি ও এনসিপি'র প্রতিনিধিবৃন্দ।
বক্তারা বলেন ভোটারবিহীন ও রাতের ভোটের নির্বাচনের মাধ্যমে দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে ক্ষমতায় ছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার। বিরোধী দলের নিত্যকার ঘটনা ছিল দমন ও নিপীড়ন করা। ভিন্ন মতের কারণে মানুষকে জেলে ভরে রাখা হতো। এই শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বানে রাজপথে নামে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি মানুষসহ দেশের সাধারণ জনগণ। গণবিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে ঘটে যায় এক ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান। পালিয়ে বাঁচতে বাধ্য হয় ফ্যাসিস্ট সরকার ও তাদের শীর্ষ নেতারা। হাজার হাজার মেধাবী শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ প্রাণ বিসর্জন দিয়ে মুক্তির পথ দেখিয়েছেন জাতিকে। অনুষ্ঠানে বক্তারা নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে আগামী প্রজন্মকে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে গণতন্ত্র ও ন্যায়ের পথে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
আলোচনা শেষে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহিদদের আত্মার মাগফিরাত ও আহতদের আরোগ্য কামনায় বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
এই আলোচনা সভা এবং দোয়া মাহফিলে বক্তব্য রাখেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী মেশকাতুল ইসলাম, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আব্দুল্লাহ আল কাফী, উপজেলা প্রকৌশলী জহির মেহেদী হাসান, মিরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ মমিনুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার টিপু সুলতান, পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুর রশিদ, উপজেলা জামায়াতের আমীর রেজাউল করিম, পৌর বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম আলী, উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান মাহফুজ, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, মিরপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি মারফত আফ্রিদী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত একাধিক ব্যক্তি ও এনসিপি'র প্রতিনিধিবৃন্দ।
বক্তারা বলেন ভোটারবিহীন ও রাতের ভোটের নির্বাচনের মাধ্যমে দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে ক্ষমতায় ছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার। বিরোধী দলের নিত্যকার ঘটনা ছিল দমন ও নিপীড়ন করা। ভিন্ন মতের কারণে মানুষকে জেলে ভরে রাখা হতো। এই শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বানে রাজপথে নামে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি মানুষসহ দেশের সাধারণ জনগণ। গণবিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে ঘটে যায় এক ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান। পালিয়ে বাঁচতে বাধ্য হয় ফ্যাসিস্ট সরকার ও তাদের শীর্ষ নেতারা। হাজার হাজার মেধাবী শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ প্রাণ বিসর্জন দিয়ে মুক্তির পথ দেখিয়েছেন জাতিকে। অনুষ্ঠানে বক্তারা নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে আগামী প্রজন্মকে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে গণতন্ত্র ও ন্যায়ের পথে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
আলোচনা শেষে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহিদদের আত্মার মাগফিরাত ও আহতদের আরোগ্য কামনায় বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।