এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদেরকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। নিহতরা হলেন, মৃত: গোলাম শহীদের দুই ছেলে ফুলবাবু (৪৩) ও বুলু মিয়া (৫২) এবং তার অপর ছেলে আনোয়ার হোসেনের পূত্র নুরুল আমিন (৩০)।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রৌমারী উপজেলার রৌমারী সদর ইউনিয়নে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার সদর ইউনিয়নের জিঞ্জিরাম ও কালোর নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন সীমান্তবর্তী ভুন্দুরচর গ্রামের শহিদুল ইসলাম গং এবং প্রতিবেশী রব্বানী গংদের জমিজমা দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এনিয়ে মামলা ও একাধিকবার সালিশ বৈঠক বসে। গতকাল ২৪ জুলাই বৃহস্পতিবার দুপুরে শহিদুল ইসলাম গংয়ের লোকজন বিরোধপূর্ণ জমিতে সেচ দিতে গেলে উভয় পক্ষের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। এসময় উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জমি দখল নিতে গেলে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। সংঘর্ষে শহিদুল ইসলাম গং এর পক্ষে ৩জন নিহত হন।এছাড়াও উভয় পক্ষের অত্যন্ত ৬/৭ জন আহত হয়।
রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আব্দুস সামাদ নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেন জানান, আহতদের মধ্যে একজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের এখানে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উজ্জ্বল কুমার সাহা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফুর রহমান জানান, ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে একজনকে আটক করা হয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।#
বৃহস্পতিবার দুপুরে রৌমারী উপজেলার রৌমারী সদর ইউনিয়নে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার সদর ইউনিয়নের জিঞ্জিরাম ও কালোর নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন সীমান্তবর্তী ভুন্দুরচর গ্রামের শহিদুল ইসলাম গং এবং প্রতিবেশী রব্বানী গংদের জমিজমা দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এনিয়ে মামলা ও একাধিকবার সালিশ বৈঠক বসে। গতকাল ২৪ জুলাই বৃহস্পতিবার দুপুরে শহিদুল ইসলাম গংয়ের লোকজন বিরোধপূর্ণ জমিতে সেচ দিতে গেলে উভয় পক্ষের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। এসময় উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জমি দখল নিতে গেলে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। সংঘর্ষে শহিদুল ইসলাম গং এর পক্ষে ৩জন নিহত হন।এছাড়াও উভয় পক্ষের অত্যন্ত ৬/৭ জন আহত হয়।
রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আব্দুস সামাদ নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেন জানান, আহতদের মধ্যে একজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের এখানে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উজ্জ্বল কুমার সাহা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফুর রহমান জানান, ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে একজনকে আটক করা হয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।#