বৈরী আবহাওয়ার কারণে টানা বৃষ্টি ও উজানে ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের সীমান্তবর্তী ঝিনাইগাতী উপজেলার পাহাড়ি নদ–নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে চেল্লাখালী নদীর পানি বিপদসীমার ১২৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সোমেশ্বরি ও কালঘুষা নদীর বাঁধ ভেঙে অন্তত পাঁচটি গ্রামে পানি ঢুকে পড়েছে। ভায়াডাঙ্গা-ঝিনাইগাতী সড়কের ওপর দিয়েও পানি প্রবাহিত হচ্ছে।

বিগত বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধসমূহ যথাযথভাবে মেরামত না করায় পুনরায় সেগুলো ভেঙে পড়েছে।

শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত চেল্লাখালী নদীর পানি বিপদসীমার ১২৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এছাড়াও ভোগাই ও মহারশি নদীর পানি রাত থেকে বাড়তে শুরু করেছে। নদীর পানি বাড়ার সাথে সাথে রাত হলেই আতঙ্কের মধ্যে থাকে নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষগুলো