মঙ্গলবার দুপুরে নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধীন পঞ্চগড় সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের বড়বাড়ি সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) উত্তর-পশ্চিম রিজিয়ন রংপুরের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম জাহিদুর রহমান নবনির্মিত ওই বিওপির উদ্বোধন করেন। এর আগে রিজিয়ন কমান্ডার জাহিদুর রহমান গার্ড অব অনার গ্রহণ শেষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। পরে নামফলক উন্মোচনসহ বিওপি চত্বরে একটি কমলা গাছের চারা রোপণ করে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করে দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন তিনি।
উদ্বোধনী আয়োজনে ঠাকুরগাঁও এর সেক্টর কমান্ডার গোলাম রব্বানী, নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক শেখ মোহাম্মদ বদরুদ্দোজাসহ বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম জাহিদুর রহমান বলেন, সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি মাদক, অবৈধ অস্ত্র পাচার প্রতিরোধ, চোরাচালানসহ সব ধরনের সীমান্ত অপরাধ দমনে এই বিওপি’র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে। এ সময় তিনি পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করতে বিজিবি সদস্যদের নির্দেশনা দেন।
উল্লেখ্য, তিনদিক থেকে ভারত সীমান্ত ঘেরা পঞ্চগড়ে সীমান্ত এলাকা রয়েছে ২৮২ কিলোমিটার। দীর্ঘ এই সীমান্ত এলাকায় বিজিবি’র তিনটি ব্যাটালিয়নের মধ্যে নীলফামারী ৫৬, ঠাকুরগাঁও ৫০ এবং পঞ্চগড় ১৮ ব্যাটালিয়ন দায়িত্ব পালন করে। এর মধ্যে নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের আওতাধীন ঘাগড়া ও বড়বাড়ি সীমান্তেই একের পর এক বিএসএফের গুলি, মাদক চোরাচালানসহ বিএসএফ’র পুশইনের ঘটনা ঘটে। ঘাগড়া সীমান্ত বিওপি থাকলেও গুরুত্বপূর্ণ বড়বাড়ি সীমান্ত ছিল অরক্ষিত। #
উদ্বোধনী আয়োজনে ঠাকুরগাঁও এর সেক্টর কমান্ডার গোলাম রব্বানী, নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক শেখ মোহাম্মদ বদরুদ্দোজাসহ বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম জাহিদুর রহমান বলেন, সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি মাদক, অবৈধ অস্ত্র পাচার প্রতিরোধ, চোরাচালানসহ সব ধরনের সীমান্ত অপরাধ দমনে এই বিওপি’র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে। এ সময় তিনি পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করতে বিজিবি সদস্যদের নির্দেশনা দেন।
উল্লেখ্য, তিনদিক থেকে ভারত সীমান্ত ঘেরা পঞ্চগড়ে সীমান্ত এলাকা রয়েছে ২৮২ কিলোমিটার। দীর্ঘ এই সীমান্ত এলাকায় বিজিবি’র তিনটি ব্যাটালিয়নের মধ্যে নীলফামারী ৫৬, ঠাকুরগাঁও ৫০ এবং পঞ্চগড় ১৮ ব্যাটালিয়ন দায়িত্ব পালন করে। এর মধ্যে নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের আওতাধীন ঘাগড়া ও বড়বাড়ি সীমান্তেই একের পর এক বিএসএফের গুলি, মাদক চোরাচালানসহ বিএসএফ’র পুশইনের ঘটনা ঘটে। ঘাগড়া সীমান্ত বিওপি থাকলেও গুরুত্বপূর্ণ বড়বাড়ি সীমান্ত ছিল অরক্ষিত। #