ঈদের ছুটি পেরিয়ে, কর্মস্থলে জনগণের ফেরার ভিড়, প্রতিবছর দেখা যায় ব্লাক টিকেটের ছড়াছড়ি, পরিবহন কর্মচারী কর্মকর্তাদের, টিকিটের ধান্ধা ঠেকাতে, সূক্ষ্ম ভূমিকা পালন করছে, একতা পরিবহন, যে সময় গাড়ি ছাড়ার কথা ঠিক সেই সময়ে না লেটে না আগে,প্রত্যেকটি গাড়ির যাত্রী বনদের, বারবার শুনিয়ে যাচ্ছে, একটাই মাত্র কথা, আমি গাড়ির সুপারভাইজার বলছি, আমাদের টিকেট মূল্য ৫৫০ টাকা, যদি এই টিকিট সংগ্রহ করতে আপনাদের থেকে একটি টাকাও বেশি না থাকে তো অবশ্যই আমাদের জানাবেন, আমরা তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিব, প্রমাণ মিলেগেলো এ বাণী মিথ্যা নয়, বগুড়া থেকে ঢাকাগামী একটি যাত্রী মিসেস ললিতা, তিনি দাবি করে, আমার টিকিট মুল্লো বেশি নিয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে একশন নিল, সুপারভাইজার মহোদয়, যেখান থেকে টিকেট কাটা হয়েছে তাকে ফোন দিয়ে যিনি টিকিট কেতেছে তার থেকে রোমান সংগ্রহ করা, মুহূর্তই তৈরি হয়ে গেল একটা পানিশমেন্ট পরিবেশ, পরিশেষে বোঝা গেল, যাত্রী মহিলার নাতি জামাই, টিকিট কাটার পরে ও উপরোক্ত টাকা তিনি খেয়েছেন, আর দোষ দিয়েছেন যে টিকিটের দাম ১০০০ টাকা, যা আদৌ এত দাম ছিল না, জেনি সোনাতলা চরপাড়া নিবাসী, মাওলানা শিয়াব,সূত্রাপুর মসজিদের ইমাম,।