আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর কিশোরগঞ্জ জেলার ছয়টি আসন পুনরুদ্ধারে বিএনপি জোর তৎপরতা চালাচ্ছে।আগামী এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জের ৬টি আসনই ফিরে পেতে বেশ সচেষ্ট বিএনপি নেতারা।এদিকে জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে।তবে এনসিপির তেমন কোনো তৎপরতা লক্ষ করা যাচ্ছে না।অন্যদিকে মাঠ জরিপে দেখা গেছে, কিশোরগঞ্জের ৬টি আসনেই বিএনপির প্রার্থীদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বীতা হবে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীর।করিমগঞ্জ উপজেলা ও তাড়াইল উপজেলা নিয়েই কিশোরগঞ্জ -৩ আসন।পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপির নেতাকর্মীরা বাড়িতে ঘুমাতে পারেননি।মামলা -হামলায় জর্জরিত নেতাকর্মীরা কেউ জেলে কেউবা আত্নগোপনে থাকতে বাধ্য হন।আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপির নেতাকর্মীরা বাড়ি ফিরে নতুন করে সংগঠিত হচ্ছেন।এ আসনে আওয়ামী লীগ,জাতীয় পার্টি মাঠে না থাকায়। বিএনপিই বিএনপির প্রতিদ্বন্দ্বী। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করার জন্য সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম শোনা যাচ্ছে, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ও বিএনপি নেতা ড.এম ওসমান ফারুক, কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ সভাপতি অ্যাডভোকেট জালাল মোহাম্মদ গাউস,সহ সভাপতি অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম মোল্লা,যুব বিষয়ক সম্পাদক ও করিমগঞ্জ উপজেলা সাবেক চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম ভিপি সুমন।এ আসনে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য অধ্যাপক ডা.জেহাদ খান দলের সম্ভাব্য মনোনীত প্রার্থী।এ আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কিশোরগঞ্জ জেলা কমিটির সভাপতি প্রভাষক আলমগীর হোসেন তালুকদার দলের সম্ভাব্য মনোনীত প্রার্থী।