ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা প্রশাসন পক্ষপাতুষ্টে উচ্ছেদ অভিযান করে ভুক্তভোগীদের লক্ষ টাকার ক্ষতি সাধন করেছে ২৮ মে চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনিরা খাতুন।
জানা গেছে,চরভদ্রাসন উপজেলার হাজীডাঙ্গি তিন রাস্তার মোড় এলাকায় আইয়ুব মন্ডল ওজিন্নাহ মন্ডল তাদের ক্রয় কৃত জমির সাথে সরকারী রাস্তা সংলগ্ন কিছু জমির সাথে ঘর তোলায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার কিছুর ব্যক্তির ইন্দনে প্রশাসন প্রতিহিংসা বসিভূত হয়ে লক্ষ লক্ষ টাকার ক্ষতি সাধন করেছে। ২/৩ ফুট সরকারি রাস্তার রবরাবর ঢাল অংশ যাওয়ায় এউচ্ছেদ অভিযান করে চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনিরা খাতুন। এ প্রতিবেদক উচ্ছেদ অভিযানের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট সময় ক্ষেপণ গুরুত্ব দেননি নির্বাহী অফিসার মনিরা খাতুন। অথচ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট চরভদ্রাসন বাজারে ডিসিআর বিহীন ঘরগুলো উচ্ছেদের জন্য ওপ্রশাসনের নিকট বিভিন্ন মিডিয়াকর্মীরা ও আইন-শৃঙ্খলা মিটিংয়ে ব্যাপক সমালোচনা করলো সেদিকে কোন কর্ণপাত করিনি। উপজেলা প্রশাসনে ম্যানেজে সম্প্রতি অবৈধভাবে দোকানঘর তুললে প্রশাসন সেদিকে খেয়াল করেনি। এমনকি সরকারী রাস্তায় উপর ঘর তৈরি করে ব্যবসা করছে সেগুলো উচ্ছেদ করেনি।অথচ গ্রামাঞ্চলে রাস্তা সংলগ্ন সামান্য সরকারি রাস্তা ঢালের অংশে ঘর তুললে সেটি উচ্ছেদ অভিযানে যান। উচ্ছেদ অভিযানের সময় এ প্রতিবেদক উচ্ছেদ না করে তার ঘর সড়ানোর সময় প্রার্থনা করলেও তা শুনেনি। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনিরা খাতুনকে বাজারেও রাস্তার উপর অবৈধ ভাবে স্থাপনার তুলে ব্যবসা করছে সে ঘরগুলো উচ্ছেদের ব্যাপারে বললে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনিরা খাতুন সেগুলো উচ্ছেদ করেনি।
এ ব্যাপারে আইন-শৃঙ্খলা মিটিংয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনিরাখাতুন পূর্বের আইন-শৃঙ্খলা মিটিংয়ে চরভদ্রাসন বাজারে চান্দিনা ভিটার ঘর গুলোর অতিরিক্ত বর্ধিত অংশ উচ্ছেদের ব্যাপারে বারবার বললেও তা শুনেনি। পেরিফেরিভুক্তঘরগুলোর অতিরিক্ত অধিতাংশের কারণে বাজার ভিতর যানভন চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য লাগামহীন এবং ফরমালিন যুক্ত আমের ছয়লাব সেদিকে মোবাইলকোটে'র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বাজার মনিটরিং করছে না।
নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য বাজার উর্ধ্বমুখীর ব্যাপারে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করলে তা শোনেনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার। অথচ নদী ভাঙ্গন নিম্ন আয়ের লোকগুলো নিজস্ব জায়গার পাশে সরকারি অংশে কিছু পেছলে প্রতিহিংসে বশীভূত হয়ে উচ্ছেদ অভিযান করে।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান মোল্লা কে বারবার মুঠোফোনে দিলেও ফোন রিসিভ না করা বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
এলাকাবাসী সুশীল সমাজ প্রশাসনের এমন কর্মকাণ্ডে প্রশাসনে নিরপেক্ষতার অভাবও প্রতিহিংসা বশীভূত বলে অভিমত ব্যক্ত করেছে অনেকেই।