২০১৬ সালে ডিএনসিসির আওতাধীন নতুন পাঁচটি অঞ্চল গঠনের পর এসব এলাকায় কর্পোরেশনের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় কোনো কবরস্থান ছিল না। এ ঘাটতি পূরণের লক্ষ্যে প্রায় ৬৪ শতাংশ জমির উপর চামুরখান গণকবরস্থান উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করে ডিএনসিসি। কবরস্থানটির সংস্কার ও উন্নয়ন কার্যক্রমে মোট ব্যয় হয়েছে ৩ কোটি ৪৩ লক্ষ ৭২ হাজার টাকা। উন্নয়নের ফলে এখানে মোট ৪৮৪টি কবর দেওয়ার ব্যবস্থা হয়েছে। আজ থেকে এটি মুসলিম মৃত ব্যক্তিদের কবরস্থানের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, “উত্তরখান, দক্ষিণখানসহ ডিএনসিসির নতুন ১৮টি ওয়ার্ডের উন্নয়নে আমরা বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছি। ইতোমধ্যেই আসন্ন বাজেটে এসব ওয়ার্ডের উন্নয়ন কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে।”
অনুষ্ঠানে স্থানীয় জনগণের পক্ষে বক্তব্য রাখেন মুজিবর রহমান। তিনি চামুরখান এলাকার রাস্তাঘাট ও অন্যান্য নাগরিক সুবিধা উন্নয়নের দাবি জানান।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরুল কায়েস চৌধুরী এবং অনুষ্ঠানের সভাপতি প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান।
উদ্বোধন শেষে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ সেনতি খাল ও সুতিভোলা খালের খনন ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
