জয়পুরহাট সদর থানাধীন ছোট হেলকুন্ডা এলাকায় চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ মামলার এজাহার ভূক্ত মূল আসামি মোঃ আমানত হোসেন (১৯), পিতা-মোঃ আল-আমিন, সাং-কড়ই উত্তরপাড়া, থানা ও জেলা-জয়পুরহাটকে গ্রেফতার করে র্যাব_৫, সিপিসি-৩ জয়পুরহাট ক্যাম্প।
১১ ই মে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন৷ র্যাব-৫, সিপিসি-৩ জয়পুরহাট ক্যাম্প।
ঘটনা সূত্রে জানা যায়, জয়পুরহাট সদর থানাধীন ছোট হেলকুন্ডা এলাকায় অষ্টম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ছাত্রী ছদ্ম নাম শাবনুরকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে গত ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখ ভুক্তভোগীর নিজ বসতবাড়িতে ধর্ষণ করে। উক্ত ঘটনায় ভুক্তভোগীর পরিবারের লোকজন বিষয়টি স্থানীয়ভাবে আপোষ-মীমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হওয়ায় ঘটনাটি পুরো জয়পুরহাট জেলা জুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে ভুক্তভোগীর মাতা মোছাঃ রাহেলা খাতুন বর্ণিত আসামীর বিরুদ্ধে জয়পুরহাট সদর থানায় এজাহার দায়ের করলে, জয়পুরহাট সদর থানার মামলা নং-০৪ তারিখ-০৩/০৩/২০২৫ ইং, ধারা- ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ এর ৯(১) রুজু হয়। উক্ত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার অধিযাচনের ভিত্তিতে র্যাব_৫, সিপিসি-৩ জয়পুরহাট ক্যাম্প।
জয়পুরহাট এর আভিযানিক দল বর্ণিত মামলার এজাহার নামীয় পলাতক আসামী মোঃ আমানত হোসেন (১৯)কে গ্রেফতারের জন্য বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালায়। অতঃপর র্যাব_৫, সিপিসি-৩ জয়পুরহাট ক্যাম্প।
সদর দপ্তর, ইন্ট উইং এর সহায়তায় র্যাব_৫, সিপিসি-৩ জয়পুরহাট ক্যাম্প র্যাব_৫, সিপিসি-৩ জয়পুরহাট ক্যাম্প।
এর আভিযানিক দল অদ্য ১১ মে ২০২৫ খ্রিঃ ০১৪৫ ঘটিকায় জয়পুরহাটের কোমরগ্রাম দিঘীরপাড় এলাকা থেকে এজাহার নামীয় পলাতক আসামী মোঃ আমানত হোসেন (১৯)কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী কে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করতে জয়পুরহাট জেলার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আভিযানিক দল অদ্য ১১ মে ২০২৫ খ্রিঃ ০১৪৫ ঘটিকায় জয়পুরহাটের কোমরগ্রাম দিঘীরপাড় এলাকা থেকে এজাহার নামীয় পলাতক আসামী মোঃ আমানত হোসেন (১৯)কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী কে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করতে জয়পুরহাট জেলার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।