শরীয়তপুর জেলার ডামুড্যা উপজেলার পূর্ব ডামুড্যা ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড ঠেঙ্গার বাড়ি গ্রামের মোঃসিরাজুল ইসলামের বড় ছেলে আলামিন(৩৫) জীবিকার তাগিদে দেড় বছর আগে পারি জমান সৌদি আরবে,বাবা মোঃ কাজী সিরাজুল ইসলাম পরের জমি চাষাবাদ জিবিকা নির্বাহ করেন নিজের তেমন কোন জমি নেই ২৬ শতাংশ একটি ধানের জমি আছে ওটার সাথে ভর করে আরও কিছু বরগা জমি আবাদ করেন ,পরিবারের ভাগ্য পরিবর্তন করার জন্য ছেলেকে বিভিন্ন এনজিও থেকে ৫ল ক্ষ টাকা  লোন নিয়ে  ছেলে কে বিদেশে পাঠান  । পাশের ইউনিয়ন গোসাইর হাট উপজেলার কোদালপুর ইউনিয়নের মোঃ নাসির বেপারী ছেলে সবুজ বেপারীর মারাফতে আলামিন কে  ড্রাইভারি ভিসার কথা বলে ৩মাসের ভিসা দিয়ে ৫লক্ষ টাকার বিনিময়ে সৌদি আরব পাঠায় সেখানে গিয়ে  দেড় বছর বসিয়ে রাখেন  দালাল সবুজ কোন কাজেই তারে লাগাতে পারেন নাই  এমন কি ঠিক মতন খাওয়া দাওয়া  দেয়া হয় নাই, আলামিন তার পরিবার কে জানান সেই কষ্টের কথা ।সেই কষ্টের  কথা শুনে  বাবা, মা দালাল সবুজের শশুর চুন্নু চোকদারের কাছে বলেন ছেলের দূর্ভোগের কথা । দালাল সবুজ  ভোক্তভূগী আলামিনের এলাকা থেকে বিয়ে করেন  চুন্নু চৌকদার আকামার জন্য আলামিনের বাবার কাছ থেকে ৮৫হাজার টাকা নেন ছেলের কষ্টের কথা শুনে বসত ঘর ও আড়ালের গুরু বিক্রি করে টাকা দেন । আকামা করে দেন নাই বরং আলামিনের উপরে শুরু হয় নির্মম অত্যাচার 
এক সময় অসুস্থ হয়ে পরে আলামিন পরিবারের সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়া হয় ।হাসপাতালে ভর্তি করেন দালাল সবুজ, হটাৎ ফোন দিয়ে আলামিনের বাবা কাছে  আপনার ছেলেকে আই সি ইউতে ভর্তি করা হয়েছে  টাকা লাগবে সিরাজুল ইসলামের শেষ সম্বল ২৬ শতাংশ আবাধি জমি ৭লক্ষ টাকা বিক্রি করে আইসিওর বিল দেন ।পরিবার কাকুতি মিনতি করেন ছেলেকে দেশে আনার জন্য তাকে দেশে পাঠান ।
ছেলে দেশে আসার পরে তার শরিলে কাটা ছিড়ার দাগ, পায়ে রয়েছে ক্ষত খা । বিভিন্ন হুমকি দামকি ভয় ভিতি দেখিয়ে রাখেন যেন আইন গত কোন ব্যবস্থা না নেয়া হয় । এই ব্যাপারে দালাল সুবুজ কে একাদিক ফোন করে ও পাওয়া যায় নাই । ভোক্তভূগি আলামিনের উপর অন্যায় অবিচার ও জুলুম করা হয়েছে  তদন্ত  করে প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠ বিচার দাবি করেন ।