ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানায় দীর্ঘদিন এবং নেত্রকোনা জেলার গোয়েন্দা শাখা ( ডিবি) ও নেত্রকোনা সদর মডেল থানায় দীর্ঘ বছর ব্যাপক স্বনামের সাথে জনস্বার্থে নিরলস পুলিশি সেবায় ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেছেন ওসি খন্দকার শাকের আহমেদ। তিনি ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানায় দীর্ঘদিন চাকুরী করেছেন তাকে আমরা কোনদিনই দায়িত্বে অবহেলা বা অনিয়ম দূর্নীতি স্বজনপ্রীতি কিংবা অপরাধী ছেড়ে দেওয়ার খবর পাইনি। তিনি একজন পুলিশি ক্রীড়াবিদ পুলিশি দায়িত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ব্যাক্তিত্ব কোন প্রকার অপরাধী গ্রেফতার হলে ছেড়ে দেওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না ময়মনসিংহ নেত্রকোনায় দায়িত্ব পালন কালে প্রতিটা আন্দোলন সংগ্রামে জনস্বার্থে পুলিশি পরিবেশ শান্ত রেখেছেন এ সময় কোন প্রকার আইন অমান্য কারী গ্রেফতার হলে তাকে কোন সময়ই ছাড় দেননি ওসি খন্দকার শাকের আহমেদ তাছাড়া থানায় মামলা গ্রহন ও যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় সর্ব সময়ই অগ্রনী ভুমিকা পালন করে বিচার প্রার্থী ফরিয়াদিদের মুখে হাসি ফুটিয়ে তোলেন যা তার নৈতিক দায়িত্ব । যথাযথ ওয়ারেন্ট তামিল পুলিশি টহল জোরদার রাখাই তার মূল টার্গেট যেন মানুষ নিরাপদ নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন। বর্তমানে তিনি জামালপুর জেলা বকশিগঞ্জ থানায় ব্যাপক স্বনামের সাথে কর্মরত আছেন। গত ৫ ই আগষ্টের ২০২৪ ইং এর পরে শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে গেলে এক নৈরাজ্য কর পরিস্থিতিতে বকশিগঞ্জ থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিত স্বাভাবিক নিয়ন্ত্রণ রাখতে এবং পুলিশের মনোবল বাড়িয়ে জনস্বার্থে নিরলস পুলিশি সেবাদানে তিনি জেলা পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ এর শ্রদ্ধা রেখে বকশিগঞ্জ থানায় দায়িত্ব ভার গ্রহন করে জনস্বার্থে পুলিশি সেবায় নিরলস দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। আর এ মূহুর্তেই গত ৫ জানুয়ারী ফেইসবুকে একটা খবর প্রকাশ হয় যে বকশিগঞ্জ থানার ওসির নির্দেশে এজাহার ভুক্ত আসামি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। শুরু হয় তোলপাড় আসলেই কি সে এজাহার নামিও আসামি ---? না সে কোন প্রকার এজাহার নামিও আসামি না। পুলিশ কোন মামলার এজাহার ভুক্ত আসামি ধরেনি। যাকে সন্দেহ করে পুলিশ আটক করে ছিল সে লোকটি ষ্টকের একজন রোগী মানুষ যে কোন মূহুত্বে মৃতৃর কোলে ডুলে পরতে পারে । পরে ওসি খন্দকার শাকের আহমেদ জেলা পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তাকে কে বিষয় টি জানালে এবং জেলা পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তার নির্দেশ অনুমতি সাপেক্ষে ষ্টককরা রোগী মানুষ বিধায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়৷। আসলে সে কোন প্রকার এজাহার নামিয় আসামি নয় । আর এ বিষয় টিকে কেন্দ্র করে স্থানীয় একটি স্বার্থনেষী কুচক্রী মহল নিজের ব্যাক্তি স্বার্থ হাসিলের লক্ষে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের মত মিথ্যা অপবাদ তুলে ওসি খন্দকার শাকের আহমেদ এর ভাবমূর্তি ও সুনাম বিনষ্ট করতে এজাহার নামিয় আসামি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে এমন মিথ্যা অপবাদ তুলে নানান ধরনের অপপ্রচার চালিয়েছে বলে স্থানীয় সচেতন মহল মন্তব্য করে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। প্রকৃত পক্ষে থানা থেকে এজাহার নামিয় কোন আসামি কে ছেড়ে দেওয়া হয়নি।। একটি চক্র এসব অপপ্রচার চালিয়ে সাংবাদিকদের ভাবমূর্তি ও সুনাম খর্ব করছে বলে স্থানীয় সচেতন মহলে মন্তব্য উঠেছে । তবে সকলের প্রত্যাশা সঠিক তদন্ত করলেই থলের বেড়াল বেড়িয়ে আসবে। কেন এই অপপ্রচার । নেপথ্যে তার রহস্য কি ---? ছায়াছবি খায়রুন সুন্দরী খ্যাত মেরুর চর ঘেরা বকশিগঞ্জ থানা এলাকায় গতকাল সরেজমিনে গেলে এসব তথ্য উঠে আসে।