পক্ষান্তরে, সরকারি-বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের উচ্চ বেতন, সুযোগ-সুবিধা এবং অবসরকালীন ভাতা থাকা সত্ত্বেও অনেক প্রতিষ্ঠানের পাসের হার ৭০% এর নিচে। এতে করে উঠেছে প্রশ্ন—এই বৈষম্যের ন্যায্যতা কোথায়?
বিশেষজ্ঞদের মতে, কিন্ডারগার্টেন শিক্ষকরা একদিকে যেমন অতিরিক্ত শ্রম দেন, তেমনি অভিভাবকদের প্রত্যাশা পূরণে শিক্ষার্থীদের মনোযোগেও রাখেন। অথচ হাইস্কুল শিক্ষকদের বড় অংশ সিলেবাস অসম্পূর্ণ রেখেই পরীক্ষায় পাঠান শিক্ষার্থীদের।
সচেতন মহল বলছেন, পাসের হার ৭০% এর নিচে হলে ঐসব হাইস্কুলের শিক্ষকদের বেতন ও ভাতা বন্ধ করে তদন্তের আওতায় আনা উচিত। প্রয়োজনে স্কুলগুলোর পরিচালনা কাঠামো ও শিক্ষকের যোগ্যতা পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে।
দেশজুড়ে শিক্ষার মান উন্নয়নে এখন সময় এসেছে ফলাফলের ভিত্তিতে শিক্ষক মূল্যায়ন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার। নচেৎ শিক্ষাব্যবস্থার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা হারাবে বলেই আশঙ্কা করছেন অভিভাবকরা।