টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের কাইতলা পশুর হাট ইজারা সংক্রান্ত সরকারি নীতিমালা লঙ্ঘনের অভিযোগে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) এ.বি.এম.আরিফুল ইসলাম।সম্প্রতি জাতীয় দৈনিক মুক্ত খবর পত্রিকা সহ জাতীয় ও স্থানীয় বিভিন্ন দৈনিক ও অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত সংবাদে হাটটির বর্তমান ইজারাদার মাসুদুর রহমানের বিরুদ্ধে সরকারি নীতিমালা লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠলে এই তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়।সোমবার দুপুরে তদন্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো.জুবদিল খান।
তিনি জানান,ইউএনও'র নির্দেশে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদুর রহমানকে বিষয়টি সরেজমিনে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।উল্লেখ্য,মির্জাপুর উপজেলার বাঁশতৈল ইউনিয়নের কাইতলা পশুর হাটটি জেলার অন্যতম বৃহৎ পশুর হাট।১৪৩২ বাংলা সনের জন্য হাটটি ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ ৫ কোটি ২০ লাখ ৫ হাজার টাকায় ইজারা লাভ করেন মাসুদুর রহমান।তবে হাট বুঝে নেওয়ার পর তিনি হাটের একটি অংশ ২০ লাখ টাকায় বিল্লাল হোসেন নামে একজনের কাছে সাব-লিজ দেন এবং আরেক ব্যবসায়ী আল-আমিনের কাছে হাটের ১৮ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।এ বিষয়ে বাঁশতৈল ইউনিয়নের পেকুয়া গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল মালেক মির্জাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ দাখিল করেন। এতে তিনি হাট পরিচালনায় অনিয়ম,সরকারি নীতিমালা লঙ্ঘন এবং বেআইনিভাবে সাব-লিজ ও শেয়ার বিক্রির অভিযোগ উত্থাপন করেন।তদন্তভার পাওয়ার বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদুর রহমান বলেন, “বিষয়টি সরেজমিনে তদন্ত করে আমাকে মতামত প্রদান করতে বলা হয়েছে।আমি নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করব।