এছাড়া প্রতিবন্ধী নারী নিজেও আক্রমণের শিকার হয়েছেন এবং তাদের বড় ছেলে মোঃ রিপন (৩২) নামের এক দুর্বৃত্তের মারধরের শিকার হয়ে আতঙ্কিত অবস্থায় বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
জানা গেছে, আব্দুল হালিমের ছেলে মোঃ রিপন (৩২) নামের এক দুর্বৃত্তের সঙ্গে একটি ছবি ছেঁড়া নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রিপন ও তার সঙ্গীরা প্রতিবন্ধী মোঃ ফারুকের ওপর হামলা চালায়। এতে ফারুকের একটি হাত ভেঙে যায়। রহিমা বেগম তাকে বাঁচাতে গেলে তাকেও মারধর করা হয়। হামলার পর রহিমা বেগমের বড় ছেলে আতঙ্কে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায় এবং এখন পর্যন্ত তার কোনো খোঁজ মেলেনি।
বর্তমানে মোঃ ফারুক নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালের ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এই ঘটনার পর থেকে প্রতিবন্ধী পরিবারটি চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছে। বিশেষ করে তাদের বড় ছেলের নিখোঁজ হওয়ায় পরিবারটি আরও বেশি উদ্বিগ্ন।
এ বিষয়ে নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মাহবুবুর রহমান জানান, লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিবারটি দ্রুত এই ঘটনার বিচার এবং তাদের নিখোঁজ ছেলের সন্ধান কামনা করছে।