কক্সবাজারের লবণ চাষীরা পাচ্ছেন না উপযুক্ত লবণের দাম। তাই পেশার লোকেরা প্রতি মৌসুমেই লোকসান গুণতে হচ্ছে চাষীদের। এবারে লবণের দাম তলানীতে পৌঁছায় রেকর্ড পরিমাণ লোকসানে চাষীরা। তাই ন্যায্য দাম না পেয়ে উৎপাদিত লবণ চরম ক্ষোভে গর্তে রেখে মাটি চাপা দিচ্ছেন।
ইসলামাপুরের লবণ চাষী সাইফুল ইসলাম বলেন, চলতি মৌসুমেও প্রায় চাহিদার কাছাকাছি লবণ উৎপাদন হয়েছে। এতে উৎপাদন খরচ ৩৫০ টাকা হলেও বর্তমানে বিক্রি করতে হচ্ছে ১৫০-১৬০ টাকায়। ফলে লবণ চাষীরা ক্ষতিগ্রন্থ হচ্ছে।
খুরুশকুলের লবণ চাষী মনির আহমদ বলেন, এতো লোকসান চাষীদের পক্ষে বহন করা সম্ভব নয়। তাই জাতীয় লবণ নীতির আলোকে ২ লক্ষ মেট্রিক টন লবণ সরকারিভাবে ক্রয় করে মিল মালিকদের কারসাজি হতে লবণ চাষীরা মুক্ত হয়ে ন্যায্য মূল্য পাবে। অন্যথায় আগামী বছর চাষীরা লবণ উৎপাদনে নিরোৎসাহিত হবে। ফলে এশিল্প পুনরায় আমদানী নির্ভর হয়ে উঠবে।
ভারুয়াখালীর লবণচাষী সাদ্দাম বলেন, বিশ্বমানের লবণ উৎপাদনের জন্য কক্সবাজারে একটি লবণ গবেষণা ইন্সটিটিউট এবং প্রতিটি উপজেলায় লবণ চাষী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করে লবণ চাষীদের আধুনিক পদ্ধতিতে লবণ উৎপাদন প্রশিক্ষণ প্রদান করা হলে দেশে মানসম্মত লবণ উৎপাদন সম্ভব হবে এবং চাষীরাও উপকৃত হবে।
এদিকে চাষীরা লবণের ন্যায্য মূল্য না পেয়ে মহেশখালীর চাষীরা মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাধ্যমে সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বরাবরে স্মারকলিপি দিয়েছেন। তারা জানান, বাংলাদেশে লবণ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ শিল্প। লবণ আমদানি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে, উৎপাদিত উদ্বত্ত লবণ রপ্তানির ব্যবস্থা করলে জাতীয় অর্থনীতিতে এই শিল্পের অবদান আরও বৃদ্ধি পাবে।
তারা আরও বলেন, সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে লবণ শিল্পকে বাচাঁতে হলে পরিকল্পিত সিন্ডিকেট করে লবণ আমদানী বন্ধ করতে হবে। লবণচাষীরাদের দাবি, প্যাকেট জাত ভোগ্য লবণে পরিকল্পিতভাবে ক্যামিকেল মিশ্রিত করে সাধারণ জনগণের মাঝে যে লবণ সরবরাহ করা হচ্ছে তা গ্রহণ করে হাজার হাজার মানুষ ক্যান্সারের মত মরণব্যাধি রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তাই প্যাকেট জাত ভোগ্যপণ্য লবণে ক্যামিকেল যাতে মিশ্রিত না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে।
ইসলামাপুরের লবণ চাষী সাইফুল ইসলাম বলেন, চলতি মৌসুমেও প্রায় চাহিদার কাছাকাছি লবণ উৎপাদন হয়েছে। এতে উৎপাদন খরচ ৩৫০ টাকা হলেও বর্তমানে বিক্রি করতে হচ্ছে ১৫০-১৬০ টাকায়। ফলে লবণ চাষীরা ক্ষতিগ্রন্থ হচ্ছে।
খুরুশকুলের লবণ চাষী মনির আহমদ বলেন, এতো লোকসান চাষীদের পক্ষে বহন করা সম্ভব নয়। তাই জাতীয় লবণ নীতির আলোকে ২ লক্ষ মেট্রিক টন লবণ সরকারিভাবে ক্রয় করে মিল মালিকদের কারসাজি হতে লবণ চাষীরা মুক্ত হয়ে ন্যায্য মূল্য পাবে। অন্যথায় আগামী বছর চাষীরা লবণ উৎপাদনে নিরোৎসাহিত হবে। ফলে এশিল্প পুনরায় আমদানী নির্ভর হয়ে উঠবে।
ভারুয়াখালীর লবণচাষী সাদ্দাম বলেন, বিশ্বমানের লবণ উৎপাদনের জন্য কক্সবাজারে একটি লবণ গবেষণা ইন্সটিটিউট এবং প্রতিটি উপজেলায় লবণ চাষী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করে লবণ চাষীদের আধুনিক পদ্ধতিতে লবণ উৎপাদন প্রশিক্ষণ প্রদান করা হলে দেশে মানসম্মত লবণ উৎপাদন সম্ভব হবে এবং চাষীরাও উপকৃত হবে।
এদিকে চাষীরা লবণের ন্যায্য মূল্য না পেয়ে মহেশখালীর চাষীরা মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাধ্যমে সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বরাবরে স্মারকলিপি দিয়েছেন। তারা জানান, বাংলাদেশে লবণ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ শিল্প। লবণ আমদানি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে, উৎপাদিত উদ্বত্ত লবণ রপ্তানির ব্যবস্থা করলে জাতীয় অর্থনীতিতে এই শিল্পের অবদান আরও বৃদ্ধি পাবে।
তারা আরও বলেন, সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে লবণ শিল্পকে বাচাঁতে হলে পরিকল্পিত সিন্ডিকেট করে লবণ আমদানী বন্ধ করতে হবে। লবণচাষীরাদের দাবি, প্যাকেট জাত ভোগ্য লবণে পরিকল্পিতভাবে ক্যামিকেল মিশ্রিত করে সাধারণ জনগণের মাঝে যে লবণ সরবরাহ করা হচ্ছে তা গ্রহণ করে হাজার হাজার মানুষ ক্যান্সারের মত মরণব্যাধি রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তাই প্যাকেট জাত ভোগ্যপণ্য লবণে ক্যামিকেল যাতে মিশ্রিত না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে।