কক্সবাজার সদর উপজেলার ভারুয়াখালী ইউনিয়নের আদর্শ গ্রামে পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে ছোট ভাই শওকত ওসমান (২৩) কে নির্মম ভাবে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছেন তার দুই বড় ভাই। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সকাল ৯টার দিকে রেলপথ সংলগ্ন রশিদ নগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শওকত ওসমান ওই এলাকার মৃত হামিদ হোসেনের পুত্র। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তৈবুর রহমান।
পারিবারিক দন্ধের থেকেই রক্তাক্ত পরিণতি, নিহতের মা রেহানা বেগম জানান পৈতৃক ভিটায় জায়গার সংকটে তিন ছেলের জন্য পাশেই একটি জমি কিনে দেন তিনি। এই নতুন জমির ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে বিবাহিত দুই বড় ভাই কাউসার ওসমান ও সাইফুল ইসলামের সঙ্গে ছোট ভাই শওকতের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
বৃহস্পতিবার সকালে বিরোধের জেরে পরিকল্পিত ভাবে বড় দুই ভাই মিলে শওকতকে রেলপথের পাশের একটি দোকানে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় শওকতকে রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রামু থানার ওসি তৈবুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ মৃত দেহের সুরতহাল রিপোর্ট করেছে। নিহতের শরীরে একাধিক ছুরির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। শওকতের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের বিরোদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের কাজ চলমান রয়েছে বলে জানান তিনি।
এই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে এলাকায় শোক ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই বলছেন, সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদের এমন ভয়ংকর রূপ সমাজের জন্য এক অশনি সংকেত।
নিহত শওকত ওসমান ওই এলাকার মৃত হামিদ হোসেনের পুত্র। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তৈবুর রহমান।
পারিবারিক দন্ধের থেকেই রক্তাক্ত পরিণতি, নিহতের মা রেহানা বেগম জানান পৈতৃক ভিটায় জায়গার সংকটে তিন ছেলের জন্য পাশেই একটি জমি কিনে দেন তিনি। এই নতুন জমির ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে বিবাহিত দুই বড় ভাই কাউসার ওসমান ও সাইফুল ইসলামের সঙ্গে ছোট ভাই শওকতের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
বৃহস্পতিবার সকালে বিরোধের জেরে পরিকল্পিত ভাবে বড় দুই ভাই মিলে শওকতকে রেলপথের পাশের একটি দোকানে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় শওকতকে রামু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রামু থানার ওসি তৈবুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ মৃত দেহের সুরতহাল রিপোর্ট করেছে। নিহতের শরীরে একাধিক ছুরির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। শওকতের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের বিরোদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের কাজ চলমান রয়েছে বলে জানান তিনি।
এই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে এলাকায় শোক ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই বলছেন, সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদের এমন ভয়ংকর রূপ সমাজের জন্য এক অশনি সংকেত।