প্রচারের শেষ সময়ে এসে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীদের মধ্যে এই আলোচনাও হচ্ছে, ছাত্রীদের ভোট ডাকসু নির্বাচনে জয়–পরাজয় নির্ধারণে বড় ভূমিকা রাখবে। বিভিন্ন প্যানেলের ইশতেহারেও ছাত্রীদের আবাসনসংকটসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের বিষয়টি এবার গুরুত্ব পেয়েছে। ছাত্রীদের জন্য নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ে তোলার বিষয়টি সব প্যানেল থেকেই বলা হচ্ছে। ছাত্রীরা যাতে সাইবার বুলিংয়ের শিকার না হন, তা নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন সব প্রার্থী।
এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে মোট ভোটার ৩৯ হাজার ৮৭৪ জন। এর মধ্যে ছাত্রী ভোটার ১৮ হাজার ৯৫৯ জন।
ছাত্রীদের ভোট ডাকসু নির্বাচনে জয়–পরাজয় নির্ধারণে বড় ভূমিকা রাখবে। বিভিন্ন প্যানেলের ইশতেহারেও ছাত্রীদের আবাসনসংকটসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের বিষয়টি এবার গুরুত্ব পেয়েছে। ছাত্রীদের জন্য নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ে তোলার বিষয়টি সব প্যানেল থেকেই বলা হচ্ছে। ছাত্রীরা যাতে সাইবার বুলিংয়ের শিকার না হন, তা নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন সব প্রার্থী।
ছাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টি নিয়ে প্রতিদিনই কথা বলছেন বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা। ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান গতকাল দুপুরে ভোটের প্রচারে যান হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে। সেখানে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন। এর মধ্যে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ে তোলার লক্ষ্যে ছাত্রদল কাজ করবে—এ বিষয়টিও ছিল।
বিজয় একাত্তর হলে দুপুরে প্রচার চালান বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আব্দুল কাদের। প্রচারের ফাঁকে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, নির্বাচিত হলে ‘ওয়ান বেড, ওয়ান স্টুডেন্ট’ পদ্ধতি চালু করবেন তাঁরা।
একই হলে দুপুরে প্রচার চালায় ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’। পরে এই প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবু সাদিক কায়েম সাংবাদিকদের বলেন, শিক্ষার্থীদের আবাসনসংকট নিরসন এবং স্বাস্থ্য ও খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে তাঁরা কাজ করবেন।