ঢাকার ধামরাইয়ে ফসলি জমির মাটি বিক্রি না করায় এক কৃষকের ৫০ শতাংশ জমির কাঁচাধান মাটিতে মিশিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মাটি ব্যবসায়ী মনির হোসেনের বিরুদ্ধে

ঢাকার ধামরাইয়ে ফসলি জমির মাটি বিক্রি না করায় এক কৃষকের ৫০ শতাংশ জমির কাঁচাধান মাটিতে মিশিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মাটি ব্যবসায়ী মনির হোসেনের বিরুদ্ধে। মনির হোসেন কুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আক্কাছ আলীর ছেলে। 
এ বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ কররছেন ভুক্তভোগী কৃষক সিরাজুল ইসলাম। 
সরজমিন গেলে জানাযায় নান্নার ইউনিয়নের শেওরাইল গ্রামের মোঃ বাচন আলীর ছেলে ইদ্রিস আলী গংদের বারিল্যা মৌজার এস এ ২০ আর এস ১২ নং দাগে মোট ১২৪৬ শতাংশ জমি রয়েছে  তম্মধ্যে ৫০ শতাংশ জমির কাঁচাধান  ভেকু দিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে।  
এ বিষয়ে  ভুক্তভোগী সিরাজুল ইসলামের বড় ভাই ইদ্রিস আলী বলেন  যুবলীগ নেতা মনির হোসেন জোরপূর্বক  জমির মাটি ক্রয় করার প্রস্তাব দেয় আমাকে, তাতে আমি রাজি না হওয়ায় সে আমাকে হত্যার হুমকি দেয়,  গত মঙ্গলবার একদিকে আমার বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়েছে অন্যদিকে এক দেরশ যুবক নিয়ে ভেকু দিয়ে আমার কাঁচা ধান মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে।  
বর্তমানে আমি জীবন নিয়ে সংকিত আছি, তারা যে কোনো সময় আমাকে আরো বড় ধরনের  ক্ষতি করতে পারে।
এ বিষয়ে  অভিযুক্ত মনির হোসেন বলেন  আমি কোনো রাজনীতি করিনা, আমি কারো জমির ক্ষতি করিনি, আমার ক্রয়কৃত জমির ধান নষ্ট করেছি, ইদ্রিস আমার জমিতে জোর করে ধান লাগিয়েছে,ওখানে আমার ২শত শতাংশ জমি আছে, ওই জমিটা দুইমাস পুর্বেই  কান্দাপাড়ার মজিবরদের কাছ থেকে সাব কবলা ক্রয় করা। ওরা আমার জমি জোর করে দখল করে রেখেছে,
তবে এবিষয়ে ইদ্রিসের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেওয়া আছে,। 
এ বিষয়ে ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুন আহমেদ অনিক বলেন অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।