সাটুরিয়া বাজারের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে গাজীখালী নদী। সেই নদীর উপর ২০১১ সালে তৈরি করা হয় এই বেইলি ব্রীজটি। প্রতিদিন গড়ে ১০-১১ হাজার লোক যাতায়াত করে এ বেইলি ব্রীজ দিয়ে। দীর্ঘ দিন যাবৎ সংস্করণ না করায় ব্রীজটির বিভিন্ন জায়গায় সমস্যা দেখা দেয়। যাহা সাটুরিয়া ইউনিয়ন এর সাবেক মেম্বার মোঃ আব্দুর রাজ্জাক নিজ খরচে কোনো রকম চলাচলের ব্যবস্থা করেন। বেইলি ব্রীজটির জন্য যাতায়াতের দূরত্ব কমে আসে আধা কিলোমিটার। বেইলি ব্রীজটি থাকার কারণে উপজেলার নয়টি ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ ও রোগী দ্রুতই চিকিৎসা সেবা নিতে পারে। যেহেতু ব্রীজটির পাশেই সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও অনেক গুলো ডায়াগনস্টিক ক্লিনিক রয়েছে।
এ বিষয় কথা হয় সাটুরিয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাটুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৪(চার) বারের নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ আবুল বাশার সরকার বলেন এই বেইলি ব্রীজটি দিয়ে হাজার হাজার লোকজন যাতায়াত করছে। বর্তমানে ব্রীজ হেলে পড়ার কারণে রোগীসহ জনসাধারণের ভীষণ অসুবিধা হচ্ছে। আমি জনসাধারণের পক্ষ থেকে মানিকগঞ্জ নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছে আবেদন করেছি অতি দ্রুত বেইলি ব্রীজটি সংস্করণ করে মানুষের চলাচলের জন্য খুলে দেয়া জরুরী হয়ে পরেছে।