কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা কর্মধার ইউপির চেয়ারম্যান মুহিবুল ইসলাম আজাদকে প্রক্সি মামলায় ডুকিয়ে মৌলভীবাজার কারাগার থেকে সিলেট কারাগারে প্রেরন করে সেখান থেকে জামিনে বের করা হয়েছে.১১ লক্ষ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে এভাবে বের হয়ে আসেন আজাদ চেয়ারম্যান.এর আগে শ্রীমঙ্গলের এক চেয়ারম্যানের ভাতিজা ছাত্রলীগ নেতাকে একইভাবে জামিন করানোর জন্য প্রক্সি মামলা দেখিয়ে সিলেট প্রেরন করেন ডেপুটি জেলার তানিয়া ফারজানা এবং ডিবির এস আই মাহমুদুর রহমান.কিছুদিন আগে কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক আব্দুল হাই শামীম সহ ৫ জনকে কারাগার ফটক থেকে ডিবি আটক করলেও চারজনকে আবারও মৌলভীবাজার বা বড়লেখার মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে প্রেরন করা হয়,কিন্তু আব্দুল হাই শামীম ৭ লক্ষ টাকার বিনিময়ে মুক্তি পেয়ে যান.তানিয়া ও ডিবির এস আই মাহমুদুর রহমান এর যোগ সাজশে মৌলভীবাজারে ৭ টা মামলা থাকা সত্ত্বেও সিলেটে প্রেরন করে আওয়ামীলীগ-ছাত্রলীগ নেতাদের বের করা হচ্ছে.বর্তমানে কুলাউড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিয়াজুল তায়েফ এবং সাধারণ সম্পাদক আবু সায়হাম রুমেলকে সিলেটের মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে বের করার বন্দবস্ত চলছে.এভাবেই ডেপুটি জেলার তানিয়া ফারজানা সৈরাচারের দোষরদের প্রক্সি মামলা দেখিয়ে সিলেট থেকে জামিনে বের করতে সহযোগিতা করছেন।